WITH MYSELF

CORDIALLY CONGRATULATED TO SHARE MY MOMENTUM FEELINGS AS A WHOLE ENTITY TO REALIZE MY GREATER SELF.

Saturday, May 29, 2010

পাহাড় দেখা

মেঘলা আকাশের তলে দিনের রবি কখন কোন পাহাড়ের তলে হঠাত
নিঃশব্দে ঝরে পড়লো- টের পাইনি। সম্ভবত এখাঙ্কার সমস্ত বাসিন্দা দিন গোনে ঘড়ির কাঁটায়।
আলো আর উত্তাপ, দিনরাত জোগান দেয় বিদ্যুত আর কাঠ ।সুরজ্যের তেমন ভুমিকা নেই
এই অন্ধকার পূরীতে। পরিস্কার সকাল কিছু ট্যুরিস্ট টানে। সৌ্নদরজ্য পূজারী, কল্পনা বিলাসী
আর সৌ্খীন ধনীর দুলালদের ভিড়ে ছার পোকার বরধিস্নু সংসার ।দেবতারা বাসা বদল করেছে,
পোঁড়া-মাতীর নীতি মেনে, তাই নেই তেমন স্মৃতি সাক্ষর, দু/চারটে ধ্যান মগ্ন বুদ্ধের
প্যাগোডা ছাড়া।বড়লোক ধরম ভীরু আর গরীবেরা ধরমান্ধ ; হয়তো অচিরে জন্ম নেবে
বহু বিস্বাসী দেবতা।মন্দিরও শিল্প , ঝুকি নেই- নেই কোন সমস্যা ।পাহাড় দেখতে হয়
রঙ্গেএন গগলসে অথবা পাহাড়ইতা পরিয়ে দেয় অপূরব কুশলতায়, সম্পুরন অজান্তে।
অহেতুক গরবোন্নত শির যদি এই বিরাতত্বের কাছে অবনত লজ্জিত না হয় ,
তবে সে দেখা মূল্যহীন ক্ষনিক উল্লাস।আকাশ-চুড়া-আমি আর মাটির এই অরথবহ
অসম রেখায় বসে, করমহীন জীবনের ইতিবৃত্ত দেখি গভীর মমতায়।
মনে হয় বৃথা হাল বাওয়া বালুকা বেলায়।
গোবিন্দপুর, ১৮।৪।১৯৮৩

No comments:

Post a Comment